জৈব যৌগের গুরুত্বপুর্ণ টপিকস সমূহ
সামনে এইস. এস. সি পরীক্ষা । তোমদের অনেকের কাছে হয় এখন ভয়ের বিষয় রসায়ন ২য় পত্র । আর রসায়ন ২য় পত্রে যে রিষয়টি আরো ভয় বাড়িয়ে দেয় তা হল জৈব যৈাগ । তোমাদের্ এই ভয় কাটানোর জন্য আমরা জৈব যৌগের কিছু সংক্ষিপ্ত সাজেশন তৈরী করেছি। তবে দেখে নাও এক নজরে।
★জৈব যৌগ থেকে যে টপিকসগুলো পড়তে হবে★
১/ অর্থো-প্যারা ও মেটা নির্দেশক :C,O,N,S এর যেকোনো দুটি মৌল একসাথে থাকলে তা হবে মেটা নির্দেশক। বাকি সব অর্থো-প্যারা
২/ ক্রম:বইয়ে যত প্রকার সক্রিয়তার ক্রম আছে খাতায় টুকে রাখুন,মুখস্ত রাখতেই হবে।
৩/ বিকারক সমুহ(যেমন,গ্রিগনার্ড,লুকাস…)
৪/ সংকরন(একই যৌগে,কার্বনের সংকরণ জানতে হবে)
৫/ নামধারী বিক্রিয়া:আপনাদের বইয়ে ২০-২৫টি বিক্রিয়া আছে। নামগুলো তুলে রাখুন।
৬/ সমাণু(প্রকারভেদ)(মুখস্ত ছাড়া উপায় নাই)
৭/শনাক্তকরণ(কোন বিকারক/যৌগ দ্বারা শনাক্তকরণ করা হয়)
৮/অ্যারোমাটিক যৌগের নাম সমুহ (গাঠনিক সংকেত সহ)(বইয়ের গুলো)
৯/বিক্রিয়া দিবে কি না:আলফা- H যুক্ত এবং ছাড়া যৌগ সমুহের যে বিক্রিয়া গুলো(যৌগ গুলোর নাম মনে রাখতে হবে)
১০/এসিডের সংকেত (বইয়ে যতগুলোআছে)
১১/পলিমার ও মনোমার*
১২/জারন-বিজারন ক্রম:অ্যালকেন
>অ্যালকিন>অ্যালকাইন>অ্যালকোহল
>অ্যালডিহাইড/কিটোন>জৈব এসিড।
এটা হলো জারন ক্রম।বিজারণ ক্রম এর বিপরীত প্রক্রিয়া।
১৩/প্রভাবক(কিছু নির্দিষ্ট বিক্রিয়ার জন্য নির্দিষ্ট প্রভাবক আছে।এগুলো মুখস্ত রাখতেই হবে)
১৪/হেটারোসাইক্লিক যৌগের উদাহরণ(বইয়ের গুলো)
১৫/ওজোনোলাইসিস(অ্যালকিন ও অ্যালকাইন এর ওজোনীকরনে যে সব যৌগ উৎপন্ন হয়)
১৬/কার্বন সংখ্যা বাড়ানো এবং কমানো (হফম্যান, KCN যোগ)
১৭/ পার্সেন্টেজ(যত প্রকার বইয়ে দেয়া আছে)
১৮/ ব্যবহার (নির্দিষ্ট কিছু অ্যারোমাটিক যৌগের ব্যবহার)….
•••••••••
*খাতায় লিখে,নিজের মত, পড়া শুরু কর।