চাকরির নিয়োগ

৪৪ বিসিএস প্রবেশপত্র ২০২২ পিডিএফ ডাউনলোড করুন।

৪৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারী পরীক্ষার প্রবেশ পত্র ডাউনলোড কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

৪৪ বিসিএস প্রিলিমিনারী পরীক্ষার এডমিট কার্ড ২০২২ পিডিএফ ডাউনলোড।। ৪৪ বিসিএস প্রবেশপত্র ২০২২ পিডিএফ ডাউনলোড কার্যক্রম অফিসিয়াল ওয়েবসাইট bpsc.teletalk.com.bd -এ শুরু হয়েছে। । ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড প্রক্রিয়াসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আলোচনা করা হল।

৪৪ বিসিএস প্রবেশপত্র ২০২২

৪৪তম বিসিএস পরীক্ষার এডমিট কার্ড প্রকাশিত হয়েছে। বরাবরের মতই বিসিএস পরীক্ষার্থীরা বিসিএস এডমিট কার্ড bpsc.teletalk.com.bd ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। পরিসংখ্যান মতে, এবছর ৪৪তম বিসিএসে মোট ৩ লাখ ৫০ হাজার ৭১৬ জন আবেদনকারী অনলাইনে আবেদন করেছেন।

এক নজরে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ
  • পরীক্ষার ধরনঃ প্রিলিমিনারি টেস্ট (MCQ)
  • তারিখঃ ২৭ মে ২০২২
  • সময়ঃ সকাল ১০ঃ০০ টা থেকে দুপুর ১২ঃ০০ টা
  • অফিশিয়াল ওয়েবসাইটঃ www.bpsc.gov.bd
  • এডমিট কার্ড ডাউনলোড লিঙ্কঃ bpsc.teletalk.com.bd

৪৪ বিসিএস আসন বিন্যাস লিংক

[adinserter name=”article ad”]

৪৪ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি এডমিট কার্ড ডাউনলোড

বিসিএস এডমিট কার্ড ছাড়া কোন বিসিএস পরীক্ষার্থী প্রিলীমিনারি (Preliminary) বা রিটেন (Written) পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। এজন্য নিজ নিজ ৪৪ বিসিএস প্রবেশপত্র পিডিএফ ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে রাখাটা খুব জরুরী।

আমাদের মধ্যে অনেকেই ইতিমধ্যে ডাউনলোড করে রেখেছেন আবার অনেকেই হয়তো করেন নাই বা জানেন না কিভাবে ৪৪ বিসিএস এডমিট কার্ড ২০২২ ডাউনলোড করতে হয়। এখন আমরা দেখবো কিভাবে বিসিএস পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনোড করতে হয়।

৪৪ তম বিসিএস প্রবেশপত্র পিডিএফ ডাউনলোড

৪৪ তম বিসিএস এডমিট কার্ড ডাউনলোড করতে প্রথমে আমাদের এই Link-এ bpsc.teletalk.com.bd প্রবেশ করতে হবে।
[adinserter name=”Big Banner”]

    • উক্ত Link-এ প্রবেশের পর আমাদের সামনে যে Webpage টি আসবে তার নিচের দিকে Admit Card/Applicant’s Copy শিরোনামের নিচ থেকে 44st BCS Examination অপশন Select করতে হবে।
    • 44st BCS Examination অপশন Select করার পর আমরা নিচের মত একটা Webpage দেখতে পাবো।

৪৪ বিসিএস প্রবেশপত্র ২০২২

[adinserter name=”Rectangular ad”]

    • Online-এ আবেদন করার সময় প্রাপ্ত User ID এবং Password স্ক্রিনে প্রদর্শিত Page-এর User ID এবং Password বক্সে বসাতে হবে।
    • এবং তারপর Submit বাটনে ক্লিক করতে হবে। Submit বাটনে ক্লিক করলেই কাঙ্খিত এডমিট কার্ডটি ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে।

[adinserter name=”responsive”]

৪৩ তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনলোড

৪৩ তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনলোড করতেও একিভাবে প্রথমে আমাদের এই Link-এ bpsc.teletalk.com.bd প্রবেশ করতে হবে।

    • উক্ত Link-এ প্রবেশের পর আমাদের সামনে যে Webpage টি আসবে তার নিচের দিকে Admit Card/Applicant’s Copy শিরোনামের নিচ থেকে 43nd BCS Examination অপশন Select করতে হবে।
    • 43nd BCS Examination অপশন Select করার পর আমরা নিচের মত একটা Webpage দেখতে পাবো।
  • ৪১ তম, ৪২ তম এবং ৪৩ তম বিসিএস পরীক্ষার এডমিট কার্ড
    • Online-এ আবেদন করার সময় প্রাপ্ত User ID এবং Password স্ক্রিনে প্রদর্শিত Page-এর User ID এবং Password বক্সে বসাতে হবে।
    • এবং তারপর Submit বাটনে ক্লিক করতে হবে। Submit বাটনে ক্লিক করলেই কাঙ্খিত এডমিট কার্ডটি ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে।

[adinserter name=”Big Banner”]

 

বিসিএস পরীক্ষা

বিসিএস পরীক্ষা যার পূর্ণরুপ হচ্ছে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা। এই বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা হল দেশব্যাপী পরিচালিত একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা। এই পরীক্ষাটি বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (সংক্ষেপে বিপিএসসি) কর্তৃক  বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বিসিএস (প্রশাসন), বিসিএস (পররাষ্ট্র), বিসিএস (পুলিশ) এবং বিসিএস (কর) সহ ২৬ টি পদে কর্মী নিয়োগের  জন্য পরিচালিত হয়। তবে পূর্বে পদ ছিলো ২৭টি। বিসিএস  পরীক্ষা পর্যায়ক্রমে ৩টি ধাপে অনুষ্ঠিত হয়। যার প্রথমটি হলোঃ প্রাথমিক পরীক্ষা (MCQ), লিখিত পরীক্ষা এবং  মৌখিক পরীক্ষা (ভাইভা ইন্টারভিউ)। পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ থেকে শুরু করে চূড়ান্ত ফলাফল পেতে সমগ্র প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে প্রায় ১.৫ থেকে ২ বছরের মত সময় লাগে।

এই বিসিএস পরীক্ষা ব্রিটিশ আমলে ব্রিটিশ ভারতীয় সরকারের ইম্পেরিয়াল সিভিল সার্ভিসের উপর ভিত্তি করে পরিচালিত। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষাকে আমাদের দেশের চাকরি প্রার্থীদের জন্য অনুষ্ঠিত সব থেকে বড় প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা হিসাবে বিবেচনা করা হয়। প্রতি বছর গড়ে প্রায় ১,৫০,০০০ থেকে ২,২৫,০০০ শিক্ষার্থী আবেদন করে যা বছরের চাকরি প্রার্থীদের প্রায় ৯০ শতাংশ। তবে পরীক্ষায় সকল ক্যাডার মিলে গড় সাফল্যের হার মাত্র ০.০২ শতাংশ এবং সাধারণ ক্যাডারের ক্ষেত্রে যা ০.০০৫% শতাংশ। যদিও প্রতি বছর এ হার পরিবর্তিত হতে থাকে।

বিসিএস পরীক্ষা প্রক্রিয়াঃ

১ম ধাপঃ প্রিলীমিনারি পরীক্ষা – এটি বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষার প্রাথমিক যোগ্যতা বাছাই পর্ব। প্রতি বছর সাধারণত মে বা জুন মাসে বিসিএস পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার ১ মাস আগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। এবং পরীক্ষার প্রায় ১-১.৫ মাস পরে ফলাফল প্রকাশিত হয়।

২য় ধাপঃ রিটেন পরীক্ষা – এটি বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) এর প্রধান পরীক্ষা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সাধারণত প্রতি বছরের অক্টোবর – ডিসেম্বর মাসে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রায় ১ মাস আগে পরীক্ষার জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। এবং পরীক্ষার প্রায় ২ – ৩ মাস পর সাধারণত ফলাফল প্রকাশিত হয়।

৩য় ধাপঃ ভাইভা পরীক্ষা (ইন্টারভিউ) – লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর এই ভাইভা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ভাইভা পরীক্ষার ১.৫ – ২ মাস পর বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হয়।

যোগ্যতাঃ

উচ্চ মাধ্যমিক পাসের পর ৪ বছরের অনার্স পাস না হলেও বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষায় আবেদন করা যায়। কেউ যদি ৩ বছরের কোর্স করে থাকে যেমনঃ ডিগ্রী পাস কোর্স তাহলে তাকে অবশ্যই মাস্টার্স পাস হতে হবে। শিক্ষা জীবনে একের অধিক ৩য় শ্রেণি থাকলে বিসিএস পরীক্ষায় আবেদনের যোগ্যতা হারাতে হবে।

প্রিয় ভিজিটর, এখানে উপস্থাপিত সকল তথ্য উপাত্ত অভিজ্ঞ লোক দ্বারা ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহিত । উল্লেখিত কোন তথ্যের ভুল যদি আপনার নিকট দৃশ্যমান হয় তবে অতিসত্ত্বর তা আমাদের ইমেইলের ([email protected]) মাধ্যমে অবহিত করার জন্য অনুরোধ করছি।

১টি মতামত

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back to top button
error: কন্টেন্ট সংরক্ষিত !!