এসএসসি এসাইনমেন্ট ২০২২

এসএসসি এসাইনমেন্ট সমাধান ২০২২ (২য় সপ্তাহ)

২০২২ সালের এস এস সি শিক্ষার্থীদের নির্ধারিত কাজের প্রশ্ন ও উত্তর । এসএসসি এসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১-২০২২ সম্প্রতি মাউশি এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট dshe.gov.bd -এ প্রকাশ করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি সপ্তাহে SSC এসাইনমেন্ট প্রকাশ করা হবে ।  আপনি যদি ২০২১ সালে ১০ম শ্রেনির শিক্ষার্থী থাকেন এবং এসাইনমেন্ট সমাধান পেতে চান থাকেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য।

 আরও দেখুন: এসএসসি ১ম সপ্তাহের উত্তর 

এসএসসি এসাইনমেন্ট সমাধান ২০২২

গত বছর অর্থাৎ ২০২০ সালের ১৮ মার্চ হতে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত সিলেবাস অনুযায়ী শ্রেণি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। এ কারনে ২০২২ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য একটি সংক্ষিপ্ত সিলেবাসও প্রকাশ করা হয়েছে।

তবে শিক্ষার্থীদের শিক্ষন প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে বিভিন্ন সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনলাইনে ক্লাস নিয়েছে। বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) এ নিয়মিত ভাবে শ্রেণি কার্যক্রম প্রচার করেছে এবং এখনও করছে।

এছাড়াও মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ২০২০ সাল হতে বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের এসাইনমেন্ট প্রদান করছে। শিক্ষার্থীরা সরাসরি শ্রেণি কার্যক্রমে অংশ নিতে না পারলেও মাউশি এসাইনমেন্টের কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে।

একই ধারাবাহিকতা ২০২২ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদেরও মধ্যেও বজায় রাখতে সম্প্রতি মাউশি এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য এসাইনমেন্ট প্রদান করেছে। ১ম সপ্তাহে এসাইনমেন্ট প্রদান করছে দুটি বিষয়ের উপর। বিষয় দুটি হলো বাংলা এবং গণিত।

এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা এই দুইটি বিষয়ের এসাইনমেন্ট দেখবো। এসাইনমেন্টের সাথে এসাইনমেন্ট উত্তরও থাকবে। শিক্ষার্থীরা এসাইনমেন্ট উত্তর আমাদের ওয়েবসাইট থেকে নিতে পারবেন।

আমাদের ওয়েবসাইটে ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত সকল শ্রেণীর এসাইনমেন্ট এবং এসাইনমেন্ট সমাধান প্রকাশ করা হয়। শিক্ষার্থীরা এসাইনমেন্ট সংক্রান্ত যেকোন বিষয়ের জন্য আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন।

এসএসসি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ২০২২ ডাউনলোড করুন

২য় সপ্তাহের এসাইনমেন্ট সংক্রান্ত নোটিশ

২য় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট সংক্রান্ত নোটিশ মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.dshe.gov.bd -এ প্রকাশিত হয়েছে, নোটিশটি নিচে দেওয়া হলো।


এসাইনমেন্ট সংক্রান্ত নোটিশ (পরীক্ষা ২০২২)

এসএসসি ইংরেজী এসাইনমেন্ট সমাধান

ইংরেজীএসাইনমেন্ট দেওয়া হয়েছে প্রথম পত্র বিষয়ের উপর। এসাইনমেন্ট টপিক নেওয়া হয়েছে ইউনিট ৩ থেকে।

ইংরেজী সাবজেক্ট যেহেতু সকল গ্রুপের শিক্ষার্থীদের জন্য আবশ্যিক, সেহেতু এ এসাইনমেন্টের সমাধান সকল গ্রুপের শিক্ষার্থীদের লিখতে হবে। লেখা শেষে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জমা দিতে হবে।

 

SSC English Assignment 2021

ইংরেজী অংশের উত্তর দেখুন এখান থেকে

এসএসসি বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এসাইনমেন্ট

SSC Bangladesh and Global Studies Assignment 2021


বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অংশের উত্তর দেখুন এখান থেকে

এসএসসি বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট প্রশ্ন ও উত্তর

২য় সপ্তাহের বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো ।

SSC Science Assignment 2021

উত্তর খুব শীঘ্রই যুক্ত করা হবে । 

১ম সপ্তাহের বাংলা এসাইনমেন্ট সমাধান

১) সুভা গল্পটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত “গল্পগুচ্ছ” থেকে সংকলিত হয়েছে। বাক প্রতিবন্ধী কিশােরী লেখকের হৃদয় নিংড়ানাে ভালােবাসা ও মমত্ববােধে গল্পটি অমর হয়ে আছে। সুভা কথা বলতে পারতাে না। তার মা মনে করতেন- এ তার নিয়তির দোষ। কিন্তু বাবা তাকে ভালবাসতেন। আর কেউ তার সঙ্গে মেশে না, খেলে না। কিন্তু তার বিশাল এক আশ্রয়ের জগত আছে। যারা কথা বলতে পারে না, সেই পােষা প্রাণীদের কাছে সে মুখর। তাদের সে খুবই কাছের মানুষ। আর সে বিপুল নিবার্ক প্রকৃতির কাছে এসে পায় মুক্তির আনন্দ।

বাকপ্রতিবন্ধী সুভা তার পরিবার ও সমাজ থেকে যে আচরণ পেয়েছে তার বিবরণ –

আমাদের দেশে প্রতিবন্ধীরা কোনাে না কোনােভাবে পরিবারের অবহেলার শিকার। তবে কোন পরিবারে বেশি, কোন পরিবারে কম। অবহেলার কারণে প্রতিবন্ধীতাকে অভিশাপ মেনে নিয়ে তারা অবহেলিত, বঞ্চিত জীবন যাপনে বাধ্য হয়। অনেক সময় তাদের অনাহারে-অর্ধাহারে থেকে | দিন পার করতে হয়। অধিকাংশ পরিবারেই প্রতিবন্ধীদের বােঝা হিসেবে। গণ্য করা হয়।

সুভা একজন বাকপ্রতিবন্ধী ছিল। বাকপ্রতিবন্ধী এই মেয়েকে নিজের মা পরিবারের বােঝা মনে করতেন। তার মা তাকে নিজের একটি ত্রুটি স্বরূপ দেখতেন। কন্যার এই অসম্পূর্ণতা লজ্জার কারণ বলে মনে করতেন। তার মা তাকে নিজের গর্ভের কলঙ্ক মনে করতেন এবং তার প্রতি বিরক্ত হতেন। পক্ষান্তরে, সুভার বাবা, বাণীকণ্ঠ সুভাকে তার অন্য মেয়েদের
অপেক্ষা একটু বেশি ভালােবাসতেন। সুভা বাকপ্রতিবন্ধী হওয়ায় তার। কোন বন্ধু-বান্ধব ছিল না। তার সাথে কেউ মিশতাে না, কথা বলতে | চাইতাে না। সুভার গ্রামের লােকজন তাকে নিন্দা করতে শুরু করেছে।

২) সুভার প্রতি পরিবার ও সমাজের প্রত্যাশিত ইতিবাচক আচরণ

প্রতিবন্ধীরা আমাদের সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ তাদেরকে অবহেলায় । পিছনে ফেলে রেখে সমাজ এগিয়ে যাবে তা কখনােই সম্ভব নয়। সমাজের অংশ হিসেবে তাদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব রয়েছে। এ দায়িত্ব গুলাে ।
সঠিকভাবে পালন করলে প্রতিবন্ধীরা সমাজের বােঝা নয় বরং সম্পদে পরিণত হবে।

সুভা বাক প্রতিবন্ধী হওয়ায় প্রথমত তার পরিবারকে তার পাশে দাঁড়াতে। হত। তার মনােবল বৃদ্ধির জন্য তার মায়ের মানসিকতার পরিবর্তন আনা উচিত ছিল। তিনি সুভার যত্ন নিতে পারতেন, ভালােবেসে আগলে রাখতে পারতেন। এছাড়াও সমাজের অন্যান্য মানুষ সুভার প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রাখতে পারতেন। তারা তাদের সন্তানদের উদ্বুদ্ধ করতে পারতেন সুভাকে বন্ধু হিসেবে গ্রহন করার জন্য।

৩)  আমার জানা একজন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষের বেড়ে ওঠার প্রতিবন্ধকতা সমূহ

আমাদের আশেপাশে এরকম অনেক শিশু দেখা যায় যারা স্বাভাবিক। শিশুদের মত হয়না। তাদের আচার-আচরণ ও দৈহিক গঠন স্বাভাবিকের তুলনায় ধীর , অসামঞ্জস্যপূর্ণ এবং সমস্যাগ্রস্ত। এদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা ভালােভাবে চোখে দেখতে পায় না। কারও কারও হাঁটাচলা করতে অসুবিধা। কিছু শিশু আছে যারা ঠিক মত কথা বলতে পারে না। আবার অনেকেই আছে যারা অন্যের কথা শুনতে পায়না। আবার কেউ কেউ আছে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী যারা অনেক বড় হযেও ছােটদের মতাে আচরণ করে।

আমার চেনা একজন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু রয়েছে। সে একা একা
তার দিনাতিপাত করে। বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী হওয়ায় কেউ তার সাথে মিশে না, খেলে না। এমনকি কেউ তার সাথে কথাও বলতে চায় না।

  • প্রথমত, এদের প্রতিবন্ধকতার প্রধান কারণ হলাে পরিবার। যেকোনাে মানুষের সামাজিক অবস্থান তৈরি হয় পরিবার থেকেই। কিন্তু এই পরিবারই অনেক সময় প্রতিকূলতার সৃষ্টি করে।
  • সমাজে বিকশিত হওয়ার দ্বিতীয় প্রতিবন্ধকতা হলাে সমাজ। কারণ সামাজিক ধ্যান ধারণার উপর নির্ভর করে এইসব শিশুদের ভবিষ্যৎ। আর সমাজই যদি তাদের স্বাভাবিকভাবে গ্রহন না করে, তাহলে এ ধরনের মানুষের জীবনে আরাে বড় ধরনের বিপর্যয় নেমে আসবে।
  • সমবয়সীরা আরেকটা প্রতিবন্ধকতা। দেখা যায়, সমবয়সীরা তাদের সাথে মিশতে চায় না। এটিই তাদের বেড়ে উঠার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা।
  • বৈষম্য ও কুসংস্কার হলাে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সমাজে বিকশিত হবার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রতিবন্ধকতা। সমাজের সর্বস্তরে এরূপ একটি বিশ্বাস আছে যে, প্রতিবন্ধীত্ব একটি অভিশাপ এবং এটি পাপ কাজের শাস্তি। এরূপ বিশ্বাস বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সমাজে বিকশিত হতে বাধা সৃষ্টি করে।

৪) একজন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষেরও সংবেদনশীল ও অনুভূতিপ্রবণ মন আছে।’ – মন্তব্যটি সুভা ও আমার চেনা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্লেষণ করা হলাে

সুভা বাকপ্রতিবন্ধী হওয়া সত্ত্বেও সে চাইতাে তার কিছু বন্ধুবান্ধব থাকুক। যাদের সাথে সে ইশারায় গল্প করবে, মনের ভাব প্রকাশ করবে। সে চায় তার মা তাকে বােঝা না ভাবুক। ভালােবেসে যেনাে তাকে কাছে টেনে নেয়। কিন্তু যখন তার ভাগ্যে এসব জুটলাে না, তখন সখ্যতা গড়ে উঠলাে প্রকৃতির সাথে। প্রকৃতি যেনাে তার সকল অভাব পূরণ করে দিতাে, যেনাে তার সাথে কথা বলতাে

নদীর কলধ্বনি, লােকের কোলাহল, মাঝির গান, পাখির ডাক, তরুর মর্মর-সমস্ত মিশে চারদিকের চলাফেরা-আন্দোলন-কম্পনের সাথে এক হয়ে সমুদ্রের তরঙ্গের ন্যায় সুভার চিরনিস্তব্ধ হৃদয় উপকূলের কাছে এসে ভেঙ্গে পড়তাে। তার বন্ধুত্ব ছিল প্রাণীদের সাথে। মানুষের সাথে তার ভাবের বিনিময় না হলেও, ভাষাহীন প্রাণী আর প্রকৃতির সাথে ঠিকই হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলেছে সুভা।।

তাই বলা যায়, একজন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষেরও সংবেদনশীল ও অনুভূতিপ্রবণ মন আছে- মন্তব্যটি সুভা ও আমার চেনা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষের পরিপ্রেক্ষিতে যথার্থ।

 


অভিভাবকগণের প্রতি পরামর্শ:

  • শিক্ষার্থীদের সরকার প্রদত্ত স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণে উৎসাহিত করা;
  • শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজের মূল্যায়ন প্রক্রিয়া তাদের শিখন ফল অর্জন যাচাই এবং কোন্ কোন ক্ষেত্রে তাদের ঘাটতি রয়েছে তা নিরূপণ করবে। তাই শিক্ষার্থী নিজে যাতে এ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে তা নিশ্চিত করা;
  • শিক্ষার্থীর অনুধাবন ক্ষমতা ও সৃজনশীলতা বৃদ্ধির জন্য তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণে উৎসাহিত করা;
  • শিক্ষার্থী যেন সময়মত অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ সম্পন্ন করে এবং তা যেন নির্ধারিত সময়ে জমা দেয় তা নিশ্চিত করা;
  •  নােট, গাইড, অনলাইন বা অন্য কারাে লেখা থেকে হুবহু লিখে এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ জমা দিলে তা বাতিল হবে তাই শিক্ষার্থীদের নিজেদের মতাে করে লেখার প্রতি উৎসাহিত করা।

শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনা:

  • শিক্ষার্থীদের শিখনফল অর্জনই মূল উদ্দেশ্য। পরবর্তী শ্রেণি/উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে এটি সুবিধা প্রদান করবে। তাই জরুরি বিবেচনায় সকল নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে;
  • অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ তৈরি করতে এনসিটিবি প্রণীত/অনুমােদিত/প্রকাশিত নির্ধারিত শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যপুস্তক ব্যবহার করতে হবে;
  • মূল্যায়নের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর নিজস্বতা, স্বকীয়তা ও সৃজনশীলতা যাচাই করা হবে। তাই নােট, গাইড বা অন্যের লেখা দেখে অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ জমা দিলে তা বাতিল হয়ে যাবে এবং পুনরায় সেই অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ প্রণয়ন করে জমা দিতে হবে;
  • অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ নিজের হাতে লিখতে হবে।
  • অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ লেখার ক্ষেত্রে সাদা কাগজ ব্যবহার করতে হবে। এ্যাসাইনমেন্টের ১ম পৃষ্ঠায় শিক্ষার্থীর নাম, শ্রেণি, আইডি, বিষয় ও এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজের শিরােনাম স্পষ্টভাবে লিখতে হবে।
  • কোনাে শিক্ষার্থী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে দূরে অবস্থান করলে এবং তার পক্ষে সরাসরি অ্যাসাইনমেন্ট গ্রহণ/জমা দিতে সমস্যা হলে প্রতিষ্ঠান প্রধানের সাথে আলােচনাপূর্বক তার পরামর্শ মােতাবেক অ্যাসাইনমেন্ট গ্রহণ/জমার বিষয়টি সমাধান করতে হবে।

প্রিয় ভিজিটর, এখানে উপস্থাপিত সকল তথ্য উপাত্ত অভিজ্ঞ লোক দ্বারা ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহিত । উল্লেখিত কোন তথ্যের ভুল যদি আপনার নিকট দৃশ্যমান হয় তবে অতিসত্ত্বর তা আমাদের ইমেইলের ([email protected]) মাধ্যমে অবহিত করার জন্য অনুরোধ করছি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back to top button
error: কন্টেন্ট সংরক্ষিত !!